মুজিববর্ষ উদযাপন করবে ইউনেস্কো
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) আগামী বছর বাংলাদেশের সঙ...
বিস্তারিতআজ, ২০ ডিসেম্বর কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী মাহমুদুন্নবীর মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯০ সালের এই দিনে তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।
এ উপলক্ষে তার যোগ্য উত্তরসূরি দুই কন্যা ফাহমিদা নবী ও সামিনা চৌধুরী এবং পুত্র পঞ্চম গানে গানে স্মরণ করবেন বাবাকে।
সঙ্গীতময় কমর্যজ্ঞ কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবী শ্রোতাদের কাছে চিরকালের জীবন্ত এক স্বাক্ষরতা একে দিয়েছে। শ্রোতাদের মনে এক বিশাল আসনে তার অবস্থান; যার কণ্ঠের-আবেগে মানুষ মাহমুদুন্নবীকে নিজেদের একজন মনে করে ভালোবাসেন আজো। তার গানগুলো নতুন প্রজন্ম নতুন করে শুনছেন মুগ্ধ হচ্ছেন। তার সন্তানরাও তাদের সঙ্গীত দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।
মাহমুদুন্নবীর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার তিন সন্তান আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার বাংলাভিশনে রাত ১১টা ২৫মিনিটে 'মিউজিক ক্লাব' অনুষ্ঠানে গান ও স্মৃতিকথা নিয়ে অংশ নেবেন। অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন নাহিদ আহমেদ বিপ্লব।
ফাহমিদা নবী জানান, বাংলাভিশনের ফোনোলাইভ স্টুডিও কনসার্ট 'মিউজিক ক্লাব'-এর আজকের বিশেষ আয়োজনে বাবার গান পরিবেশন করবেন তারা।
গানের পাশাপাশি এই কিংবদন্তিকে নিয়ে স্মৃতিচারণও করবেন তার সন্তানেরা। কথা বলবেন তার জীবনের নানা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, জানা অজানা তথ্য নিয়ে। সরাসরি সম্প্রচারিত এই অনুষ্ঠানে দর্শকরা ফোন করে অতিথির সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি গানের অনুরোধও করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, মাহমুদুন্নবী ছিলেন সহজ-সরল, মিষ্টভাষী এবং গানপাগল অভিমানী এক মানুষ। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কেবল গানই লালন করেছেন তার হৃদয়ে। তার উল্লেখযোগ্য গানগুলোর মধ্যে রয়েছে 'তুমি যে আমার কবিতা', 'তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছো', 'সালাম পৃথিবী তোমাকে সালাম', 'আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে', 'সুরের ভুবনে আমি আজও পথচারী' প্রভৃতি।
১৯৩৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর বর্তমান ভারতের বর্ধমান জেলার কেতু নামক এক গ্রামে মাহমুদুন্নবীর জন্ম। তার চার সন্তান। তারা হলেন সংগীতশিল্পী সামিনা চৌধুরী, ফাহমিদা নবী, রিদওয়ান নবী পঞ্চম ও ফ্যাশন ডিজাইনার তানজিদা নবী।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন