১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার ষোল আনী, দৌলতপুর, ঝাপটা এবং কালিপুর এলাকাজুড়ে এই সৈকতটি বিস্তৃত। যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ কিলোমিটার।
সৈকতটি শুস্ক মৌসুমে বালুকাময় এবং বর্ষার কখনো উত্তাল ঢেউ কখনো শান্ত নদী। সূর্যাস্তটা এখানে উপভোগ করারই মত। জোয়ারের সময় নদীর পানি ফুলে উঠে তাই সে সময়টায় প্রবল ঢেউ উপভোগ করা যায়।সৈকতে বসার জন্য রয়েছে পাথরের ব্লক। চাঁদের আলোয় সবচেয়ে সুন্দর থাকে সৈকত টি হু হু বাতাস, চাঁদের আলো, পাশাপাশি সন্ধ্যা থেকে সারা রাত পর্যন্ত আপনি দেখতে পাবেন দক্ষিণবঙ্গগামী বিভিন্ন আলোয় আলোকসজ্জা বিশিষ্ট নৌযান।
প্রতিদিন শত শত পর্যটক ভিড় জমায় সৈকতে। চাইলে আপনি ইঞ্জিন চালিত ট্রালারে করে নদীতে ঘুরতে পারবেন উপভোগ করতে পারবেন উত্তাল ঢেউ।
ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ের ভবেরচর স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি সিএনজিতে করে চলে আসতে পারবেন ষোল আনীতে সেখান থেকে হেটে অথবা ব্যাটারি চলিত অটোরিকশায় সরাসরি সৈকতে যেতে পারবেন। পর্যটকদের নদীতে ভ্রমন করার জন্য ইঞ্জিল চালিত ট্রলারে এবং স্পিডবোট রয়েছে।
মহসিন রেজা, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন