আরও এক মহামারির আশঙ্কা, আফ্রিকায় জন্ম নিচ্ছে নতুন...
আরও একটি মহামারি তোলপাড় করতে পারে গোটা বিশ্বকে এমন এক আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন ই...
বিস্তারিতমুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর ১০ ও ১১ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয়েছে ৩৯তম স্প্যান ‘টু-ডি’। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর ৫ হাজার ৮৫০ মিটার।৩৮তম স্প্যান বসানোর ৬দিনের মাথায় বসানো হলো এ স্প্যানটি।
চলতি নভেম্বর মাসে এনিয়ে সেতুতে মোট ৪টি স্প্যান বাসানোর কাজ সম্ভব হলো। ৬.১৫ কিলোমিটার মূল সেতুর ৪১টি স্প্যানের মধ্যে বাকি রইলো আর মাত্র ২টি স্প্যান বসানোর কাজ।পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূলসেতু) দেওয়ান মো. আব্দুর কাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ভাসমান ক্রেন তিয়াইন-ই ১৫০মিটার দৈর্ঘ্যের ৩৭তম স্প্যানটি নিয়ে নির্ধারিত পিয়ারে উদ্যেশ্যে রওনা হয়। কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে দেড় কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে নির্ধারিত পিয়ার দুটির কাছে পৌছে স্প্যানবাহী ক্রেন। পরবর্তী প্রক্রিয়ায় নোঙর ও কারিগরি কাজ শেষ করতে লাগে আরো ৩ ঘণ্টা। বেলা ১২টা ২০ মিনিটে নির্ধারিত পিয়ার দুটির উপরে ভূমিকম্প সহনশীল বিয়ারিংয়ে স্প্যানটি বাসানো হয়।
ডিসেম্বর মাসে ১১ ও ১২ নং পিয়ারে ৪০তম স্প্যান ‘২-ই’ ও ১২ ও ১৩ নম্বর পিয়ারে ৪১তম স্প্যান ‘২-এফ’ বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে প্রকৌশলীদের।
এদিকে স্প্যান বাসানো ছাড়াও অন্যান্য কাজও এগিয়ে চলছে। এরমধ্যে সেতুতে ১হাজার ৮৪৮টি রেলওয়ে ও ১হাজার ২৩৮টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দ্বিতল সেতুটি কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেড (এমবিইসি) মূল সেতুর কাজ ও নদীশাসনের কাজ করছে চীনের আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন