১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতসিএএ, এনআরসি ও এনপিআরের বিরুদ্ধে দেশ উত্তাল। বিভিন্ন রাজ্যে এর বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে। দেশের রাজনীতি এখন এ নিয়েই আবর্তিত হচ্ছে। উত্তেজনা কমাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কিছুদিন আগে এক প্রকাশ্য জনসভায় বলেছিলেন, এনআরসি নিয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। কোনো আলোচনাও হয়নি।
সেই সময় রাষ্ট্রপতির ভাষণের উল্লেখ করে বিরোধী নেতারা বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী অসত্য কথা বলছেন। অথচ ভারতীয় সংসদের যৌথ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ তার ভাষণে এনআরসি প্রসঙ্গ অনুচ্চারিত রেখে বুঝিয়ে দিলেন, এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে সরকার বিতর্ক বাড়াতে চায় না।
রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে বলেন, দেশভাগের পর গান্ধীজি বলেছিলেন, পাকিস্তান থেকে অত্যাচারিত হিন্দু, শিখ ও অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা ভারতের নাগরিকত্ব পেতে চাইলে তাদের তা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘আমি খুশি সংসদের উভয় কক্ষে সেই বিল পাশ করিয়ে আমার সরকার গান্ধীজির ইচ্ছাকে মর্যাদা দিয়েছে।’
রাষ্ট্রপতির এই মন্তব্যের সঙ্গে সঙ্গেই সরকার পক্ষের সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাকে অভিনন্দন জানান। একই সঙ্গে বিরোধীদের কণ্ঠে শোনা যায় ‘শেম শেম’ ধ্বনি। সংসদের সেন্ট্রাল হলের পেছন দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যরা এই সময় উঠে দাঁড়িয়ে পড়েন। তাদের হাতে হাতে ‘নো সিএএ’, ‘নো এনআরসি’ লেখা পোস্টার।রাষ্ট্রপতির ভাষণ চলাকালে মৌনাবস্থায় তারা সেই পোস্টার ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন। কংগ্রেস, ডিএমকে, এনসিপিসহ বিরোধী দলগুলোর সাংসদেরা হাতে কালো ব্যান্ড বেঁধে যৌথ অধিবেশনে যোগ দেন। সিএএ, এনআরসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে বিরোধী নেতারা কেউই সামনের আসনে বসেননি। সোনিয়া গান্ধীসহ সবাই বসেছিলেন পেছনের আসনে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন