১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতই-বইয়ের প্রচারের জন্য এ বছর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মুঠোবই, বইতোই, সেইবই, এবং ছুরুই.কম নামে চারটি স্টোর স্থাপন করা হয়েছিল। তবে এখনও কাগজের বইয়ের চাহিদা বেশি রয়েছে। ডিজিটাল বিপ্লব এবং ই-বইয়ের বিশাল প্রচার সত্ত্বেও, সম্প্রতি প্রকাশিত অমর একুশে বইমেলায় কাগজের বই পড়ার চাহিদা এখনও আধিপত্য ধরে রেখেছে।
বাংলা একাডেমির সরবরাকৃত তথ্যে দেখা গেছে, ছয় বছর আগের তুলনায় বইয়ের প্রকাশনা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে এবং বিক্রয় বেড়েছে প্রায় আটগুণ।
২০২০ সালে বইমেলায় মোট ৪ হাজার ৯৯৫টি বই প্রকাশিত হয়েছিল। তার মধ্যে বিক্রি হয়েছিল ৮২ কোটি টাকা (আনুমানিক), অন্যদিকে ২০১৩ সালে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৩টি এবং বিক্রি হয়েছিল ১১ কোটি টাকা (আনুমানিক)।
২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে বইমেলায় প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা যথাক্রমে ২ হাজার ৯৯৫, ৩ হাজার ৭০০, ৩ হাজার ৪৪৪, ৩ হাজার ৬৪৬, ৪ হাজার ৫৯১ এবং ৪ হাজার ৬৮৫ টি। সে সময়ে আনুমানিক মোট বিক্রয় হয়েছে ১৭ কোটি, ২২ কোটি, ৪০ কোটি, ৬৬ কোটি, ৭১ কোটি এবং ৭৭ কোটি টাকা।
বাংলা একাডেমির সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, এই ডিজিটাল যুগে বইয়ের বিশাল বিক্রয় ইঙ্গিত দেয় যে মানুষ এখনও কাগজের বইয়ের আবেদন ধরে রেখেছে।
নতুন লেখক ও সাংবাদিক দীপন নন্দী জানান, তিনি কাগজের বই পড়ে চূড়ান্ত আনন্দ পান। ‘যদিও আমি সময় এবং অর্থ সাশ্রয়ের জন্য ই-বই পড়ি, তবে আমি কাগজের বইগুলোতে আসল আনন্দ পাই,’ তিনি বলেন।
নলেজ এবং ক্রিয়েটিভ পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফরিদ আহমেদ বলেন, স্বল্প ব্যয়ে বেশি বই প্রকাশের জন্য প্রকাশকদের জন্য বই প্রকাশের প্রক্রিয়া আরও সহজ করা উচিত।
তথ্য সুত্রঃ ইউএনবি নিউজ।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন