১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতবেনাপোল বন্দরে শুক্রবার বন্ধের দিনেও আমদানি বাণিজ্য চালু থাকবে।
দেশে করোনা ভাইরাসের মধ্যে বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে সপ্তাহের অন্য দিনের মতো শুক্রবারও কার্যক্রম সচল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেনাপোলের ব্যবসায়ী সংগঠন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের সাথে জড়িত ৫টি সংগঠনের নেতাদের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক লতা বলেন, বর্তমান করোনা ভাইরাসের এ সময়ে প্রায় তিন মাস ধরে এ বন্দর দিয়ে ভারতের সাথে আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকায় বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছিল। দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বেনাপোল কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে অন্য দিনের ন্যায় শুক্রবারও ভারতীয় পণ্য আমদানি সচল রাখার বিষয়ে একমত পোষণ করা হয়েছে।
আমদানিকারক আমিনুল হক আনু জানান, দীর্ঘদিন ধরে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি বন্ধ থাকায় ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পণ্য জটের সৃষ্টি হয়েছে। এখন প্রতিদিন আমদানি পণ্য ঢুকলেও পণ্যজট কমছে না। এজন্য অন্য দিনের মতো শুক্রবার আমদানি বাণিজ্য চালু রাখলে পণ্য জট কিছুটা হলেও কমবে। তাছাড়া দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে রাজস্ব আদায়ের প্রয়োজন। যত বেশি আমদানি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশ করবে তত বেশি সরকারের রাজস্ব আদায় হবে।
দেশে স্থলপথে যে পণ্য আমদানি হয় তার ৭০ শতাংশ হয়ে থাকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে। প্রতিবছর এ বন্দর দিয়ে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রফতানি বাণিজ্য হয়ে থাকে। আমদানি বাণিজ্য থেকে সরকারের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় এবং রফতানি বাণিজ্য থেকে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হয়ে থাকে। বেনাপোল বন্দর সপ্তাহে ৭ দিনে ২৪ ঘণ্টা কার্যক্রম চালুর কথা বলা হলেও শুক্রবারে বন্ধ থাকে। এখন নতুন ঘোষণায় সপ্তাহে ৭ দিন বাণিজ্য চলবে বলে জানানো হয়েছে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন